সরকার ঘোষিত ১৪ দিনের কঠোর লকডাউন চলাকালীন ২৫ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত ভার্চুয়ালি হাইকোর্টের তিনটি বেঞ্চে বিচার কাজ পরিচালিত হবে।
কঠোর লকডাউন
ঈদুল আজহার তিন দিনের সরকারি ছুটি এই ছুটি শেষে কাল শুক্রবার থেকে ফের সারাদেশে দুই সপ্তাহের কঠোর বিধিনিষেধ শুরু হচ্ছে।
জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন জানিয়েছেন, ঈদুল আজহার ছুটির পর ২৩ জুলাই থেকে ১৪ দিনের জন্য করোনাভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে সারাদেশে কঠোর লকডাউন চালু করা হবে।
কঠোর লকডাউনের প্রথমদিন বৃহস্পতিবার রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন সড়কে সেনাবাহিনীর সদস্যদের দেখা গেছে। সরকার ঘোষিত সপ্তাহব্যাপী এই লকডাউন চলবে ৭ই জুলাই মধ্যরাত পর্যন্ত।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বৃদ্ধির প্রেক্ষিতে বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হচ্ছে সাত দিনের কঠোর লকডাউন। এ সময়ে মসজিদে নামাজ আদায়ের ক্ষেত্রে ৯ দফা নির্দেশনা জারি করেছে ধর্ম মন্ত্রণালয়।
মহামারী করোনাভারাসের প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে সারাদেশে সর্বাত্মক লকডাউন ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে বৃহস্পতিবার সকাল ৬টা থেকে শুরু হবে সর্বাত্মক লকডাউন।
মহামারী করোনাভাইরাসের পরিস্থিতি বিবেচনায় বৃহস্পতিবার থেকে এক সপ্তাহের কঠোর বিধিনিষেধ ঘোষণা করেছে সরকার। বিধিনিষেধের এ সময় জরুরি সেবায় নিয়োজিত প্রতিষ্ঠানের গাড়ি ছাড়া চলতে পারবে না যন্ত্রচালিত কোনো গাড়ি।
করোনার সংক্রমণ রোধে ১ জুলাই (বৃহস্পতিবার) সকাল ছয়টা থেকে ৭ জুলাই মধ্যরাত পর্যন্ত সারা দেশে কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে সরকার।
করোনাভাইরাস মহামারী বেড়ে যাওয়ায় কঠোর লকডাউন ঘোষণার আগে নতুন করে এলো তিন দিনের বিধিনিষেধ।
কঠোর লকডাউন সুন্দরভাবে পালন করতে সেনাবাহিনী মাঠে থাকবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।